পালং শাকের পাতা আলাদা করে নিতে হবে। গোড়া বা মোটা ডাঁটা দেবেন না। এখন পাতাটা মাপ যদি ৫০০ গ্রাম হয় তাতে ১টা ছোট মুলো, দুটো আলু, একটা ছোট বেগুন, কয়েকটা সিম ও বিন, প্রায় আলু কাটলে যতটা পরিমাণ সেই পরিমাণ দিলেই হবে। এছাড়া আধখানা নারকেল মালা কুরে রাখুন, নুনসব তরকারি রান্নাতেই নুন দেওয়া একান্তই দরকার। পরিমাণ মতো নুন রান্নার প্রথমের দিকেই দেওয়া উচিত, তাতে সমস্ত আনাজ তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়। More ও চিনিঅধিকাংশ তরকারিতে মিষ্টতা আনতে চিনি দিতে হয় কিন্তু যদি আনাজ পর্যাপ্ত পরিমাণে সিদ্ধ হওয়া আগে চিনি দিয়ে দেওয়া হয় তখন আনাজ আর সিদ্ধ হতে চায় না। সুতরাং এটা মনে রাখা দরকার তরকারিতে যদি মিষ্টতা আনার দরকার হয় তা হলে আনাজ সিদ্ধ হয়ে যাওয়ার পরই চিনি দিতে হয়। More পরিমাণ মতো, ধনে আর জিরে সমান পরিমাণে মিশিয়ে সেটা বেটে ১ চা চামচ বাটা, অল্প লঙ্কা বাটা, ১ টেবিল চামচ সরষের তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More, ১ চা চামচ ঘি বা মাখন ও ১ চা চামচ ময়দা।
ফোড়নের জন্যে অল্প জিরে, ২টা তেজপাতা হাতের কাছে রাখুন। ১০/১২টা বড়ি লাগবে।
প্রণালী – শাক ও আনাজ ছোট ছোট কেটে ভাল করে ধুয়ে রাখুন। কড়ায় সরষের তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More দিয়ে গরম হলে ফোড়নের জন্যে যে জিরে ও তেজপাতা রাখা আছে তা কড়ায় ছেড়ে দিন এবং ভাজা হয়ে গেলে প্রথমে খুব সরু সরু করে কোটা মুলোটা ছেড়ে দিন। একটু ভাজা হয়ে গেলে বেগুন ও শাক বাদে অন্যান্য যা আনাজ আছে তা ছেড়ে দিন। এই সময় পরিমাণ মতো নুনসব তরকারি রান্নাতেই নুন দেওয়া একান্তই দরকার। পরিমাণ মতো নুন রান্নার প্রথমের দিকেই দেওয়া উচিত, তাতে সমস্ত আনাজ তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়। More দিয়ে খুন্তি দিয়ে নেড়ে নেড়ে ভাজতে হবে। অল্প ভাজা ভাজা হলে ধনে ও জিরে বাটা, লঙ্কা বাটা দিয়ে দিয়ে নাড়তে থাকুন যাতে মশলাটা সব তরকারির গায়ে লেগে যায়। এরপর বেগুনটা ছাড়ুন এবং আবার কিছুটা নাড়াচাড়া করে পালং শাকটা ছেড়ে দিয়ে কড়াটা যে কোনো থালা দিয়ে চাপা দিয়ে দিন। এইভাবে চাপা দিলে আনাজে যে পরিমাণ জল থাকে তা বাইরে বেরিয়ে যেতে পারে না এবং যে বাষ্পটা হয় তার একটা চাপ হয় তাতে আনাজটা তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়ে যায়। থালা চাপা দেওয়ার পর কিছুক্ষণ সিদ্ধ হতে সময় দিন। সিদ্ধ হয়ে গেলে থালাটা তুলে নিয়ে চা চামচের ৩ চামচের মতো চিনিঅধিকাংশ তরকারিতে মিষ্টতা আনতে চিনি দিতে হয় কিন্তু যদি আনাজ পর্যাপ্ত পরিমাণে সিদ্ধ হওয়া আগে চিনি দিয়ে দেওয়া হয় তখন আনাজ আর সিদ্ধ হতে চায় না। সুতরাং এটা মনে রাখা দরকার তরকারিতে যদি মিষ্টতা আনার দরকার হয় তা হলে আনাজ সিদ্ধ হয়ে যাওয়ার পরই চিনি দিতে হয়। More দিন এবং ভালো করে নেড়ে নামিয়ে রাখুন অন্য পাত্রে।
এরপর কড়াটা ভালো করে ধুয়ে কড়াটা উনুনে চাপিয়ে গরম করে নিন যাতে ভেতরে কোনো জল না থাকে। এরপর কড়ায় ঘি দিয়ে দিন। ঘি গরম হয়ে গেলে ময়দাটা ছেড়ে লাল করে ভেজে নিন। এরপরই পুরো সিদ্ধ করা আনাজ এতে ছেড়ে দিয়ে নাড়তে থাকুন। বেশ মাখা মাখা হয়ে গেলে নারকেল কোরা মিশিয়ে দিয়ে নামিয়ে রাখুন।
এরপর কড়ায় তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More দিয়ে বড়িটা ভেজে এবং ভাজা হয়ে গেলে অন্য পাত্রে ভেঙে ছোট ছোট করে রাখুন এবং পরিবেশনের সময় এই ছোট ছোট বড়ি ওপরে ছড়িয়ে পরিবেশন করুন।