ছোট ছোট করে কাটা পেঁপে আর ছোট ছোট করে কাটা আলু মাপে প্রায় সমান সমান নিতে হবে। এতে ভাল করে ভিজিয়ে রাখা কিছুটা ছোলা দিলে ভাল লাগে।
মশলা:- অল্প হলুদহলুদ বাঙালির রান্নার একটি প্রধান মশলা। শরীরের পক্ষে খুবই উপকারি। রান্নার সময় হলুদ প্রথমের দিকেই দিতে হয়। প্রথমে দিতে ভুলে গিয়ে নামানোর আগে মনে পড়ে গেল আর তখনই একটু হলুদ দিয়ে দিলাম সেটা খুব মুশকিলের কারণ তখন সব রান্নাটাই খারাপ হয়ে যায়। More জিরে আর আদা বাটা ও কাঁচা লঙ্কা। এ ছাড়া নুনসব তরকারি রান্নাতেই নুন দেওয়া একান্তই দরকার। পরিমাণ মতো নুন রান্নার প্রথমের দিকেই দেওয়া উচিত, তাতে সমস্ত আনাজ তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়। More, চিনিঅধিকাংশ তরকারিতে মিষ্টতা আনতে চিনি দিতে হয় কিন্তু যদি আনাজ পর্যাপ্ত পরিমাণে সিদ্ধ হওয়া আগে চিনি দিয়ে দেওয়া হয় তখন আনাজ আর সিদ্ধ হতে চায় না। সুতরাং এটা মনে রাখা দরকার তরকারিতে যদি মিষ্টতা আনার দরকার হয় তা হলে আনাজ সিদ্ধ হয়ে যাওয়ার পরই চিনি দিতে হয়। More, তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More আর অল্প ঘি বা মাখন। ফোড়নের জন্য- হিংহিং এক ধরনের গন্ধ। কোনো কোনো তরকারিতে এর গন্ধ খুবই ভাল লাগে। মনে রাখা দরকার যে হিং-এর গন্ধ সবারই ভাল লাগে না, সুতরাং জায়গা বুঝে এর ব্যবহার করা দরকার। হিং খুবই অল্প পরিমাণে দিতে হয়। একটি ছোট দৃষ্টান্ত দিয়ে রাখি--২৫০ গ্রাম বিউলির ডাল রান্না করতে একটা গোলমরিচের মাপে হিং দিলেই চলে। হিং বেশি হলে তেতো স্বাদ লাগতে পারে। মনে রাখা ভাল হিং কখনই রান্নার শেষে দিতে হয় না। প্রথমদিকে দিতে হয়। ফোড়নের সময় দিলেই ভাল। More, জিরে, ২/৩ টা তেজপাতা।
রান্নার প্রণালী:– গ্যাসের একদিকে পেঁপে ও ছোলা সিদ্ধ করতে দিন। শীতের সময় ছোলার বদলে কড়াইশুঁটি দিলে ভাল হয়। ছোলা বা কড়াইশুঁটি দিলে একটু বাড়তি স্বাদ আনে। না দিলেও খুব ক্ষতি হয় না। অন্য দিকের উনুনে কড়ায় তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More দিয়ে হিংহিং এক ধরনের গন্ধ। কোনো কোনো তরকারিতে এর গন্ধ খুবই ভাল লাগে। মনে রাখা দরকার যে হিং-এর গন্ধ সবারই ভাল লাগে না, সুতরাং জায়গা বুঝে এর ব্যবহার করা দরকার। হিং খুবই অল্প পরিমাণে দিতে হয়। একটি ছোট দৃষ্টান্ত দিয়ে রাখি--২৫০ গ্রাম বিউলির ডাল রান্না করতে একটা গোলমরিচের মাপে হিং দিলেই চলে। হিং বেশি হলে তেতো স্বাদ লাগতে পারে। মনে রাখা ভাল হিং কখনই রান্নার শেষে দিতে হয় না। প্রথমদিকে দিতে হয়। ফোড়নের সময় দিলেই ভাল। More, জিরে আর তেজপাতা ভেজে নিন এবং আলু ছেড়ে ভেজে নিন। এর মধ্যে পেঁপেটা আধ সিদ্ধ হয়ে যাবে এবং আধসিদ্ধ হওয়া পেঁপে ও ছোলা আলুর ওপর ঢেলে দিন এবং নাড়তে থাকুন। একটু পরে হলুদহলুদ বাঙালির রান্নার একটি প্রধান মশলা। শরীরের পক্ষে খুবই উপকারি। রান্নার সময় হলুদ প্রথমের দিকেই দিতে হয়। প্রথমে দিতে ভুলে গিয়ে নামানোর আগে মনে পড়ে গেল আর তখনই একটু হলুদ দিয়ে দিলাম সেটা খুব মুশকিলের কারণ তখন সব রান্নাটাই খারাপ হয়ে যায়। More, জিরে, আদা বাটা ও কাঁচা লঙ্কা দিয়ে কষে নিন। এতে হলুদহলুদ বাঙালির রান্নার একটি প্রধান মশলা। শরীরের পক্ষে খুবই উপকারি। রান্নার সময় হলুদ প্রথমের দিকেই দিতে হয়। প্রথমে দিতে ভুলে গিয়ে নামানোর আগে মনে পড়ে গেল আর তখনই একটু হলুদ দিয়ে দিলাম সেটা খুব মুশকিলের কারণ তখন সব রান্নাটাই খারাপ হয়ে যায়। More একটু কমই লাগে। শুকনো লঙ্কা দেবেন না। কষার সময় পরিমাণমতো নুনসব তরকারি রান্নাতেই নুন দেওয়া একান্তই দরকার। পরিমাণ মতো নুন রান্নার প্রথমের দিকেই দেওয়া উচিত, তাতে সমস্ত আনাজ তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়। More দিয়ে দিন। কষা হয়ে গেলে জল দিয়ে সমস্ত তরকারিটা সিদ্ধ করতে দিন। জল এমন পরিমাণ দেবেন যাতে সিদ্ধ হওয়ার পর বাড়তি জল না থাকে বা একেবারে শুকিয়ে না যায়। ভাল ভাবে সিদ্ধ হয়ে গেলে চিনিঅধিকাংশ তরকারিতে মিষ্টতা আনতে চিনি দিতে হয় কিন্তু যদি আনাজ পর্যাপ্ত পরিমাণে সিদ্ধ হওয়া আগে চিনি দিয়ে দেওয়া হয় তখন আনাজ আর সিদ্ধ হতে চায় না। সুতরাং এটা মনে রাখা দরকার তরকারিতে যদি মিষ্টতা আনার দরকার হয় তা হলে আনাজ সিদ্ধ হয়ে যাওয়ার পরই চিনি দিতে হয়। More আর অল্প ঘি দিয়ে ফুটিয়ে নামিয়ে রাখুন।