৫০০ গ্রাম পেঁপে ১/২ মালা নারকোল, আলু ২০০ গ্রাম ঘি অথবা বাদাম তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More (সরষের তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More একদম নয়)।
মশলা:—আদা জিরে সমান সমান মাপে বাটা চা চামচের ২ চামচ, গরম মশলা বাটা ১/২ চা চামচ, নুনসব তরকারি রান্নাতেই নুন দেওয়া একান্তই দরকার। পরিমাণ মতো নুন রান্নার প্রথমের দিকেই দেওয়া উচিত, তাতে সমস্ত আনাজ তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়। More, মিষ্টি পরিমাণ মতো (হলুদহলুদ বাঙালির রান্নার একটি প্রধান মশলা। শরীরের পক্ষে খুবই উপকারি। রান্নার সময় হলুদ প্রথমের দিকেই দিতে হয়। প্রথমে দিতে ভুলে গিয়ে নামানোর আগে মনে পড়ে গেল আর তখনই একটু হলুদ দিয়ে দিলাম সেটা খুব মুশকিলের কারণ তখন সব রান্নাটাই খারাপ হয়ে যায়। More একদম দেবেন না) আর কাঁচা লঙ্কা ৩/৪ টা ফোড়নের জন্যে আস্ত জিরে ও ২/৩ টা তেজপাতা।
রান্নার প্রণালী:—আলু ছোট ছোট চৌকো চৌকো করে কেটে ধুয়ে রাখুন। পেঁপে ও নারকোল কুরে আলাদা আলাদা পাত্রে রাখুন। এবার কড়ায় তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More দিয়ে আস্ত জিরে ও তেজপাতা ভেজে নিয়ে আলু ছেড়ে দিন। আলু আধভাজা হলে কাঁচা লঙ্কা, আদা জিরে বাটা কড়ায় দিয়ে ভাল করে কষে নিন। কষা হলে পেঁপে কোরা দিয়ে নুনসব তরকারি রান্নাতেই নুন দেওয়া একান্তই দরকার। পরিমাণ মতো নুন রান্নার প্রথমের দিকেই দেওয়া উচিত, তাতে সমস্ত আনাজ তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়। More দিন এবং ভাল ভাবে নাড়াচাড়া করুন। টাট্কা পেঁপে হলে জল দিতে হয় না নিজের জলেই সিদ্ধ হ’য়ে যায়। এবং পর ঢাকা দিয়ে সিদ্ধ হতে দিন। কিছুক্ষণ বাদ বাদ খুলে দেখতে হবে ঠিক মতো জল বেরিয়েছে কিনা এবং কতখানি সিদ্ধ হয়েছে। যদি দেখেন সিদ্ধ হতে জলের দরকার তবে অল্প মাত্রায় জল দেবেন যাতে সিদ্ধ হয়ে গেলে একদম বাড়তি জল না থাকে। ভালভাবে সিদ্ধ হয়ে গেলে চিনিঅধিকাংশ তরকারিতে মিষ্টতা আনতে চিনি দিতে হয় কিন্তু যদি আনাজ পর্যাপ্ত পরিমাণে সিদ্ধ হওয়া আগে চিনি দিয়ে দেওয়া হয় তখন আনাজ আর সিদ্ধ হতে চায় না। সুতরাং এটা মনে রাখা দরকার তরকারিতে যদি মিষ্টতা আনার দরকার হয় তা হলে আনাজ সিদ্ধ হয়ে যাওয়ার পরই চিনি দিতে হয়। More, নারকোল কোরা ও গরম মশলাছোট এলাচ, লবঙ্গ, দারুচিনি এই তিনটি মশলা এক সঙ্গে হয় গরম মশলা। এটিও রান্নায় গন্ধ আনে। রান্নার শেষের দিকে এই তিন রকম মশলা বেটে কিম্বা শুকনো গুঁড়ো করে দিতে হয়। তারপর সমস্ত রান্নার জিনিস ভাল করে নাড়াচাড়া করে মিশিয়ে দিতে হয়। এর পরেই রান্নাটি শেষ করা হয়। রান্না অনুযায়ী পরিমাণ ঠিক করা হয়। More ও অল্প ঘি দিয়ে ভাল করে নাড়াচাড়া করে নামিয়ে রাখুন।