আলু আর কুমড়ো সমান সমান পরিমাণ নিয়ে সরু সরু করে কেটে নিতে হবে। কাটার পর ভাল করে ধুয়ে নিয়ে একটা পাত্রে আলু ও অন্য পাত্রে কুমড়ো রাখুন। এবার কড়ায় অল্প তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More দিয়ে উনুনে বসান। তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More গরম হলে কালোজিরে ও ঝাল বুঝে কাঁচা লঙ্কা দিয়ে ভাল করে ভেজে নিয়ে প্রথমে আলুটা কড়ায় ছেড়ে দিয়ে ভাজতে হবে। অল্প ভাজা ভাজা হলে কুমড়ো ছাড়তে হবে। এই সময় পরিমাণ মতো নুনসব তরকারি রান্নাতেই নুন দেওয়া একান্তই দরকার। পরিমাণ মতো নুন রান্নার প্রথমের দিকেই দেওয়া উচিত, তাতে সমস্ত আনাজ তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়। More দিয়ে আরও কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে পরিমাণ মতো জল দিতে হবে যাতে আলু সিদ্ধ হওয়ার পর কড়ায় জল না থাকে। যেহেতু অল্প জলে সিদ্ধ করতে হয় তাই নজর রাখতে হয় তলা ধরে না যায় এবং খুন্তি দিয়ে বার বার নাড়াচাড়া করে দিতে হয়। এখন সিদ্ধ হয়ে গেলে অল্প চিনিঅধিকাংশ তরকারিতে মিষ্টতা আনতে চিনি দিতে হয় কিন্তু যদি আনাজ পর্যাপ্ত পরিমাণে সিদ্ধ হওয়া আগে চিনি দিয়ে দেওয়া হয় তখন আনাজ আর সিদ্ধ হতে চায় না। সুতরাং এটা মনে রাখা দরকার তরকারিতে যদি মিষ্টতা আনার দরকার হয় তা হলে আনাজ সিদ্ধ হয়ে যাওয়ার পরই চিনি দিতে হয়। More দেবেন, দেখবেন নামানোর সময় খুব শুকিয়ে না যায় এবং জলেও বেশি না থাকে। নামানোর ঠিক আগে যদি বাড়িতে ঘি থাকে তো অল্প ঘি অথবা মাখন দিয়ে নাড়াচাড়া করে নামিয়ে রাখুন।