উপকরণ – ময়দা ২৫০ গ্রাম, সুজি ২৫০ গ্রাম, আমুলের কৌটোর ১/৪ কৌটো আমুল দুধ, বাদাম তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More ৩/৪ কেজি, চিনিঅধিকাংশ তরকারিতে মিষ্টতা আনতে চিনি দিতে হয় কিন্তু যদি আনাজ পর্যাপ্ত পরিমাণে সিদ্ধ হওয়া আগে চিনি দিয়ে দেওয়া হয় তখন আনাজ আর সিদ্ধ হতে চায় না। সুতরাং এটা মনে রাখা দরকার তরকারিতে যদি মিষ্টতা আনার দরকার হয় তা হলে আনাজ সিদ্ধ হয়ে যাওয়ার পরই চিনি দিতে হয়। More এক কেজি, খাবার সোডা ১/৪ চামচ, মৌরি এক চা চামচ, ভাঙা গোলমরিচ এক চা চামচ, কাজু, কিস্মিস্ ইচ্ছে মতো। ৬টা ছোট এলাচ।
প্রণালী – সুজি জলে দু-তিন ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন। চার কাপ চিনিতে আট কাপ জল দিয়ে রস করুন। আবার দুকাপ চিনিতে দুকাপ জল দিয়ে ঘন আর একটা রস করে রাখুন। এবার সুজি, ময়দা, আমুল দুধ, সোডা ও ২ টেবিল চামচ তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More এক সঙ্গে জল দিয়ে গুলুন। গোলাটা এমন হবে খুব পাতলা না আবার খুব ঘনও না। ঘন হলে মালপোয়া শক্ত হবে। পাতলা হলে ভাজার অসুবিধে হবে। বেসনছোলা অথবা মটর ডাল কাঁচা অবস্থায় খুব মিহি করে গুঁড়োলে তাকে বেসন বলা হয়। খুব পরিচিত জিনিস। বেগুনি, পেঁয়াজী ইত্যাদির অপরিহার্য অঙ্গ। এই বেসন জল দিয়ে গুলে নিতে হয়। জল দিয়ে গুলবার আগে এতে এক চিমটে খাওয়ার সোডা, অল্প তেল (এক কাপ ব্যাসনে এক চা চামচ), নুন, ঝাল পরিমাণ মতো দিয়ে গুলতে হয়। গুলবার সময় সব সময় একই দিকে হাত ঘোরাতে হয়। ধরুন আপনার হাত ঘড়ির কাঁটা যে দিকে ঘোরে সেই দিকে ঘুরছে, কিছুক্ষণ পর হাত ব্যথা হয়ে গেলেও উল্টো দিকে হাত ঘোরাবেন না তাতে ফেনা নষ্ট হয়ে যায় এবং ভাজা জিনিস তাতে খাস্তা হয় না। মিক্সিতেও ফেনিয়ে নেওয়া যায়। খেয়াল রাখা দরকার যেন জল বেশি দেওয়া না হয় তাই অল্প অল্প জল দিয়ে দেখতে হবে যে বেশ ঘন ঘন বেসনগোলা হয় তবেই অন্য জিনিসের উপর ওটা লেগে থাকবে ভাল। বেশি পাতলা বা বেশি ঘন হলে অসুবিধে। মাঝারি মতন ঘন হবে। মনে রাখা ভাল বেসনে তেল ময়ানের কাজ করে। বেশি তেল দিলে খাস্তা বেশি হয় কিন্তু তাতে ভাজার সময় অত্যন্ত তেল খরচ হয়। More যে রকম পাতলা হয় সেই রকম গোলা হবে। গোলা হয়ে গেলে, কাজু, কিস্মিস্, মৌরি, গোল মরিচ ভাঙা, ছোট এলাচ ভাঙা মিশিয়ে দিন।
একটা কড়া একটা চাটু এক সঙ্গে নিয়ে ভাজলে তাড়াতাড়ি হয়। গ্যাসের একদিকে কড়ায় বেশ খানিক তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More চড়ান। আর একদিকের গ্যাসে চাটুতে এক চামচ তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More দিন। এবার চাটুতে এক হাতা গোলা দিন নিজেই ছড়িয়ে যাবে। একটু শুকনো হলে উল্টে দিন। দুই দিক শুকনো হয়ে গেলে কড়ার বেশি তেলে দিয়ে ভাজুন। এইভাবে চাটুতে অল্প তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More দিয়ে গড়ে নিয়ে কড়ায় ভাজতে থাকুন আর পাতলা রসে ফেলুন। পাতলা রস বেশ ঢুকে গেলে মালপোয়া গুলো তুলে ঘন রসে ফেলুন। ব্যাস, মালপোয়া তৈরি!