উপকরণ – মুরগির মাংস এক কেজি, ১০০ গ্রাম সোয়াবিন তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More, না পেলে বাদাম তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More, ১৫০ গ্রাম পেঁয়াজ বাটা, কাঁচালঙ্কা ২০/২৫ গ্রাম (ঝাল বুঝে, তবে এতে ঝালের দরকার হয়)। সোয়াবিন সস্ ছয় টেবিল চামচ, ভিনিগার তিন টেবিল চামচ, নুন।
প্রণালী – মাংস ধুয়ে, পেঁয়াজ বাটা, সোয়া সস্ আর ভিনিগার দিয়ে খানিকক্ষণ ভিজিয়ে রাখুন। ডেকচি বা হাঁড়িতে তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More দিয়ে কাঁচালঙ্কা ছাড়ুন। এতে কুকারের দরকার হয় না। লঙ্কা একটু ভাজা মতো হলেই মাংস ছেড়ে দেবেন। নুনসব তরকারি রান্নাতেই নুন দেওয়া একান্তই দরকার। পরিমাণ মতো নুন রান্নার প্রথমের দিকেই দেওয়া উচিত, তাতে সমস্ত আনাজ তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়। More দেবেন না। সোয়া সসে নুনসব তরকারি রান্নাতেই নুন দেওয়া একান্তই দরকার। পরিমাণ মতো নুন রান্নার প্রথমের দিকেই দেওয়া উচিত, তাতে সমস্ত আনাজ তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়। More থাকে, তাই পরে দরকার বুঝে নুনসব তরকারি রান্নাতেই নুন দেওয়া একান্তই দরকার। পরিমাণ মতো নুন রান্নার প্রথমের দিকেই দেওয়া উচিত, তাতে সমস্ত আনাজ তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়। More দেওয়া ভাল। পাত্রের মুখ ঢেকে দিন। নরম আঁচে সিদ্ধ হতে দিন। সিদ্ধ হতে হতে জলও কমে আসবে। শেষে নাড়তে নাড়তে জল কমে গেলে, সিদ্ধ হয়ে গেলেই, চিলি চিকেন তৈরি। এতে একদম জল দিতে হয় না।