উপকরণ – মাংস (মুরগি অথবা পাঁঠার মাংস) এক কেজি, টক দই ৫০০ গ্রাম, পেঁয়াজ ৫০০ গ্রাম, ঘি অথবা বাদাম তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More ২০০ গ্রাম, কাঁচালঙ্কা (ঝাল বুঝে) ১০০ গ্রাম, নুন।
প্রণালী – মাংস ধুয়ে দই ও নুনসব তরকারি রান্নাতেই নুন দেওয়া একান্তই দরকার। পরিমাণ মতো নুন রান্নার প্রথমের দিকেই দেওয়া উচিত, তাতে সমস্ত আনাজ তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়। More দিয়ে মেখে রাখুন। পেঁয়াজ পাতলা করে কুটে নিন। পাঁঠার মাংস হলে কুকারে, মুরগি হলে যে কোনো পাত্রে তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More দিয়ে পেঁয়াজ ভাজুন। পেঁয়াজ বাদামি করে ভাজা হলে মাংস ছাড়ুন। একটু নাড়াচাড়া করে পাত্র ঢেকে দিন। কুকার হলে দশ মিনিট চালান, মুরগি হলে ঢাকা দিয়ে সিম আঁচে রাখলে সিদ্ধ হয়ে যায়। সিদ্ধ হয়ে এলে ঢাকা খুলে নাড়তে থাকুন। জল একদম লাগে না। মাংস বেশ ঘন হয়ে এলে কাঁচালঙ্কার কুচো ছড়িয়ে দিয়ে নামিয়ে ঢাকা দিয়ে রাখুন। এই রান্নায় লঙ্কা দেওয়া হয় গন্ধের জন্য, ঝালের জন্য নয়। তাই লঙ্কা প্রয়োজনের থেকে অনেকটা বেশি দিতে হয়। লঙ্কার কুচো দিয়ে অনেকক্ষণ থাকলে বেশি ঝাল হয়ে যেতে পারে। তাই খাওয়ার মিনিট দশেক আগে ভাল করে গরম করে, লঙ্কা দিয়ে ঢাকা দিয়ে রাখলে লঙ্কার গন্ধ হবে কিন্তু বেশি ঝাল হয়ে যাবে না। যার যে রকম ঝাল প্রয়োজন সে সেই মতো খাবে বা ফেলে দেবে।