উপকরণ – মাংস ১ কেজি (পাঠার মাংস হলেই ভাল হয়), আদাবাটা ১ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ ২০০ গ্রামম, রসুন ৪ কোয়া, টক দই ২০০ গ্রাম, নুনসব তরকারি রান্নাতেই নুন দেওয়া একান্তই দরকার। পরিমাণ মতো নুন রান্নার প্রথমের দিকেই দেওয়া উচিত, তাতে সমস্ত আনাজ তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়। More, আস্ত গোল মরিচ ১০টা, শুকনো লঙ্কা চার পাঁচটা, তেলতেল রান্নার একটা অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান। রান্নার তেল অনেক রকম হয় যেমন সরষের তেল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল, সোয়াবিনের তেল, রাইসঅয়েল। সরষের তেল ছাড়া অন্য তেলগুলিতে রং বা গন্ধ বিশেষ থাকে না। তাই কোনো বিশেষ রান্না ছাড়া সব রান্নাতে সাদা তেলই ভাল। বর্তমানে স্বাস্থ্যের কারণে ঘি-এর বদলে এই সাদা তেলই ব্যবহার হচ্ছে। More ১৫০ গ্রাম, নারকেল ছোট একটা, পোস্ত বাটা ১ চা চামচ ভর্তি, তেজপাতা ৪-৫টা, গন্ধের জন্য ছোট কাপের কম আধ কাপ গোলাপ জল, ছোট কাপের কম আধ কাপ কেওড়ার জল, পোলাওতে দেওয়ার মশলাগুড়ো ১ টেবিল চামচ।
প্রণালী – অর্ধেক পেয়াজ বেটে আর অর্ধেক পেঁয়াজ মিহি করে কুটে নিতে হবে। মাংস ধুয়ে (মাংস বেশি ধুতে হয় না। বেশি ধুলে সিদ্ধ হতে চায় না)। আদা বাটা, পেঁয়াজ বাটা, দই, নুনসব তরকারি রান্নাতেই নুন দেওয়া একান্তই দরকার। পরিমাণ মতো নুন রান্নার প্রথমের দিকেই দেওয়া উচিত, তাতে সমস্ত আনাজ তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়। More মাখিয়ে রাখুন।
কুকারে অল্প তেলে কুচো করা পেঁয়াজ ছাড়ুন। অল্প ভাজা হলে, মশলা মাখা মাংস ছাড়ুন। গোল মরিচ দিয়ে কুকার বন্ধ করুন। জল দেওয়ার দরকার নেই। দশ মিনিট স্টিমে রেখে গ্যাস বন্ধ করুন।
প্রথমে নারকেলের দুধ বার করে রেখে দিন।
কুকার খুললে অন্য একটি পাত্রে বাকি তেলে তেজপাতা শুকনো লঙ্কা ফোড়নফোড়ন মানে রান্নায় সুগন্ধ আনার জন্যে ব্যবহৃত মশলা। রান্নার প্রথমে ফোড়ন দেওয়া মানে, প্রথমে কড়ায় অল্প তেল দিয়ে মশলা অল্প গরম তেলের উপর ছড়িয়ে দিতে হয়। পরিমাণ এই রকম হবে - এক কিলো জল ধরে এমন পাত্র ভর্তি রান্না হলে এক চা চামচের পরিমাণ মশলা লাগবে। তেল গরম হলে মশলা ছেড়ে একটু ভেজে নেওয়াকে ফোড়ন দেওয়া বলে। এর পরেই প্রয়োজনীয় আনাজ (আনাজ মানে কাটা সবজি) ছাড়তে হয়। More দিয়ে মাংসে দিয়ে দিন (ঝাল বুঝে লঙ্কা দেবেন। তবে চার পাঁচটা লাগে)
আশা করা যায় মাংস সিদ্ধ হয়েছে। ঠিক সিদ্ধ হবে, কিন্তু গলে যাবে না, এমন ভাবে রান্না করা চাই। মিষ্টি দেয় না।
ফোড়নফোড়ন মানে রান্নায় সুগন্ধ আনার জন্যে ব্যবহৃত মশলা। রান্নার প্রথমে ফোড়ন দেওয়া মানে, প্রথমে কড়ায় অল্প তেল দিয়ে মশলা অল্প গরম তেলের উপর ছড়িয়ে দিতে হয়। পরিমাণ এই রকম হবে - এক কিলো জল ধরে এমন পাত্র ভর্তি রান্না হলে এক চা চামচের পরিমাণ মশলা লাগবে। তেল গরম হলে মশলা ছেড়ে একটু ভেজে নেওয়াকে ফোড়ন দেওয়া বলে। এর পরেই প্রয়োজনীয় আনাজ (আনাজ মানে কাটা সবজি) ছাড়তে হয়। More দেওয়া হলে, সিম আঁচে গ্যাসে বসিয়ে রেখে একে একে পোস্ত বাটা, পোলাও-এর মশলা নারকেলের দুধ, গোলাপ জল, কেওড়ার জল দিয়ে ঢাকা দিয়ে দিন। যদি খেতে দেওয়ার দেরি থাকে তাহলে ফোড়নফোড়ন মানে রান্নায় সুগন্ধ আনার জন্যে ব্যবহৃত মশলা। রান্নার প্রথমে ফোড়ন দেওয়া মানে, প্রথমে কড়ায় অল্প তেল দিয়ে মশলা অল্প গরম তেলের উপর ছড়িয়ে দিতে হয়। পরিমাণ এই রকম হবে - এক কিলো জল ধরে এমন পাত্র ভর্তি রান্না হলে এক চা চামচের পরিমাণ মশলা লাগবে। তেল গরম হলে মশলা ছেড়ে একটু ভেজে নেওয়াকে ফোড়ন দেওয়া বলে। এর পরেই প্রয়োজনীয় আনাজ (আনাজ মানে কাটা সবজি) ছাড়তে হয়। More পর্যন্ত দিয়ে, পোস্তবাটা দিয়ে অল্প ফুটিয়ে রেখে দেবেন। পরিবেশনের আগে বাকি জিনিস দিয়ে গরম করে পরিবেশন করবেন।